শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে কী কী করনীয়?

প্রিয় পাঠক আপনারা যারা,শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্ন সম্বন্ধে জানতে চাচ্ছেন এবং আরো জানতে চাচ্ছেন সুস্থ নবজাতকের লক্ষণ কি।কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন ন, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য।
শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে কী কী করনীয়?
তাই আজকের এই আর্টিকেলের বিষয় সম্বন্ধে জানতে হলে, এই আর্টিকালটি আপনাকে পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

শীতকাল মানেই শরীরের ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া। বাধে নানা রোগ বেধি। অনেক মায়েরাই বাচ্চাদের গায়ের রং নিয়ে খুব চিন্তিত থাকেন যে জন্মের সময় তো আমার বাচ্চা গায়ের রং খুব ফর্সা ছিল কিন্তু দিন দিন কালো হয়ে যাচ্ছে। আর আশেপাশের মানুষও বলে বেবি তো কালো হবে।যার কারণে মায়ের মন আরো বেশি খারাপ হয়ে যায়।একটি শিশু পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে নানাবিদ লক্ষণ প্রকাশের মাধ্যমে তার সুস্থতা বা অসুস্থতার পরিচয় দিয়ে থাকে।
  • শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন
  • শিশুর ত্বক ফর্সা করার উপায়
  • সুস্থ নবজাতকের লক্ষণ
  • শতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে কী কী করনীয়
  • শীতে শিশুর ত্বকে কি লাগানো যায়

শীতে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন

শীতকাল মানেই শরীরের ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া। বাধে নানা রোগ বেধি।নভেম্বর থেকেই শুরু হয়ে যায় দুর্ভোগ মা-বাবার শিশুদেরকে নিয়ে।সংবেদনশীল শিশুর ত্বকের যত্ন নিয়ে সতর্ক হবার পরামর্শ চিকিৎসকদের।হেমন্তর হাল শিতে পাতা ঝরাই দিনের শুরু।শেষ রাতের হালকা শীত ভোর বেলার কয়াসা কেটে বেলা বাড়ার সাথে সাথে রোদের তেজ বাড়ে।


গরম ঠান্ডার এই মিশ্র অনুভূতি আরামদায়ক হলেও শ্বাসকষ্ট রোগীদের জন্য মোটেও স্বস্তিদায়ক নয়। বাউ দুসনের এই সহরে শুশকো আবহাওয়া যোগ করে বাড়তি দুর্ভোগ। শীতকালে শরীরের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই শিশুদের ত্বক একটু বেশি সংবেদনশীল তাই শিত শুরুর আগে থেকে শিশুদের বারতি জত্নের প্রয়জন পরে।নবজাতকের ত্বকের যত্ন নিয়ে আছে বিভ্রান্তি।

এমনকি যেকোনো বয়সের শিশুর ত্বকের যত্নের ভুলের কারনেও রোগের সংক্রামন বারে।তাই শিতে বাচ্চাদের একটু বারতি যত্নের দরকার হয়ে থাকে।

শিশুর ত্বক ফর্সা করার উপায়

আজকে বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা হওয়া নিয়ে কিছু টিপ শেয়ার করব।অনেক মায়েরাই বাচ্চাদের গায়ের রং নিয়ে খুব চিন্তিত থাকেন যে জন্মের সময় তো আমার বাচ্চা গায়ের রং খুব ফর্সা ছিল কিন্তু দিন দিন কালো হয়ে যাচ্ছে। আর আশেপাশের মানুষও বলে বেবি তো কালো হবে। যার কারণে মায়ের মন আরো বেশি খারাপ হয়ে যায়।

অনেকে তো সারাদিনরাত ভাবতেই থাকেন যে কি করে বাচ্চা গায়ের রং ফর্সা করা যায়।যেই মায়েরা বাচ্চাদের গায়ের রং নিয়ে খুব মানসিক অস্থিরতায় আছেন। আজকের এই আর্টিকেল টি আপনার জন্য।এই আর্টিকেলটি পারাপার থেকে আপনাকে আর কোনদিন বাচ্চার গায়ের রং নিয়ে ভাবতে হবে না। ডাক্তার এবংপুষ্টিবিদদের কথা মত আমি একটি টিপস শেয়ার করব।

যা আপনার বাচ্চার এবং আপনারও গায়ের রং ফেয়ার করতে সাহায্য করবে। আশা করছি আটি এলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পরবেন। একটি ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন বাচ্চা জন্মের পরপরই সকল বাচ্চারই গায়ের রং উজ্জ্বল এবং গোলাপি বর্ণের হয়ে থাকে।যা ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক বর্ণতে রূপান্তরিত হয়। এটি একটি ন্যাচারাল ওয়ে। 

কিন্তু দেখেন একটি বাচ্চা জন্মের পরেই সব থেকে বেশি কথা শুনতে হয় তার নিজের গায়ের রং নিয়ে। তার মধ্যে যদি বাচ্চাটির গায়ের রং কালো হয় তাহলে তো কথাই নেই। কেউ তো বলে গায়ের রং একটু ময়লা শ্যামলা বা একটু চাপা অনেকে তো একটু দয়া দেখিয়ে বলবে ঠিক আছে আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।


পৃথিবীতে কিছু মানুষের হেভিটি হচ্ছে অন্যের সমালোচনা করে তাকে কষ্ট দিয়ে কথা বলা। অনেকে হয়তো বুঝে বলে না ভালোবেসে বলে। কিন্তু এত কষ্ট করে আসলে একটি বাচ্চা জন্ম দেয়ার পরে নিজের সন্তানের ব্যাপারে এসব কথা শুনতে কোন কোন মায়েরই ভালো লাগেনা।তবে হ্যাঁ আমরা যদি চাই তাহলে যত্নের মাধ্যমেই যে কোনো জিনিসই একটু সুন্দর এবং হেলদি রাখতে পারে।

কিন্তু আমরা যদি চাই যে কালোকে ফর্সা করে ফেলব তাহলে তো এটা আকাশ কুসুম চিন্তা করার মত হয়ে যায়। কাল কে কি ফর্সা করা যায।বাচ্চাদের কথা বাদ দেন বড়দের কথায় ধরুন। অনেকেই তো এখন ফর্সা হওয়ার অনেক ক্রিম ব্যবহার করছে কেউ কি আসলেই ফর্সা হয়েছে। হ্যাঁ সাময়িক সময়ের জন্য একটু ব্রাইটনেস আসে।

কিন্তু যখন ক্রিম ইউজ করা ছেড়ে দিচ্ছে সাথে সাথে সে আগের স্থানে চলে যাচ্ছে। এর ফলে কিন্তু স্কিনের অনেক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। দেখা যাচ্ছে স্কিনের উঠে যাচ্ছে বা স্কিন লাল হয়ে যাচ্ছে অনেকের স্ক্রিন তো পুড়েও যায়। আর বাচ্চাদের স্কিন এত বেশি নমনীয় হয় যে সাধারণ কোন ক্রিমও বাচ্চাদের স্ক্রিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

সেখানে তো ফর্সা হওয়ার কোন ক্রিম ইউজ করা উচিত নয়।নবজাতকের ক্ষেত্রে কেমিক্যাল জাতীয় প্রসাধনী যত কম ব্যবহার করা যাবে ততই তার স্কিনের জন্য ভালো হবে।আমিও চাইনি তো কালো বাচ্চাকে ফর্সা করতে পারবো না।তবে যার যেই স্কিন আছে সেই স্কিন টাকে যত্নের মাধ্যমে হেলদি রাখতে পারব যেন দেখতে সুন্দর লাগে। 

ডাক্তার এবং পুষ্টিবিদরা বলেন একটি বাচ্চা যখন শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাবে। তখন মায়ের উচিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। কারণ মা জা খাবে সেই পুষ্টিগুনি বাচ্চা পাবে। তাই মায়ের খাবারে প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি ফলমূল এই জিনিসগুলো রাখতে হবে। এবং মাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জাতীয় ফল খেতে হবে।

ভিটামিন সি বাচ্চা এবং বাচ্চার মায়ের দুজনেরই স্কিন সুন্দর করতে সহায়তা করবেন। পুষ্টিবিদরা বলেন ছয় মাসের পর থেকে বাচ্চাদের স্কিন ফেয়ারের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়াতে।যেমন কলা কমলা মাল্টা বা খাবারের সাথে একটু লেবু চিপে খাওয়ালে যেমন স্কিন হেলদি হবে তেমনি উজ্জ্বলতা ও বৃদ্ধি পাবে।

সুস্থ নবজাতকের লক্ষণ

একটি শিশু পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে নানাবিদ লক্ষণ প্রকাশের মাধ্যমে তার সুস্থতা বা অসুস্থতার পরিচয় দিয়ে থাকে।বাবা মা অনেক সময় এ লক্ষণগুলো চিনতে পারেন না। শিশু কোন কাজ করলেই বাবা মা চিন্তিত হয়ে পড়েন শিশু সুস্থ আছে কিনা। আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো সুস্থ নবজাতক চেনার উপায়।

লক্ষণগুলো মাধ্যমে মা ও বাবা বুঝতে পারবেন তার নবজাতক সুস্থ আছে কিনা। এর ব্যতিক্রম যদি দেখেন তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।সুস্থ নবজাতক চেনার প্রথম উপায় আপনার শিশুর ওজন জন্মানোর সময় আড়াই কেজি থেকে অন্ততপক্ষে চার কেজির ভেতরে হতে হবে। এর চেয়ে কম ও নয় এর চেয়ে বেশিও নয়।

একটি শিশু সাধারণত তার মায়ের গর্ভে সর্বোচ্চ ৪০ থেকে ৪২ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। ৩৭ সপ্তাহ থেকে ৪২ সপ্তাহ পর্যন্ত মায়ের গর্ভধারণের সময়কে ফুলটার প্রেগনেন্সি বলা হয়।এ সপ্তাহ গুলোর মধ্যে যেকোন সময় শিশুর জন্ম গ্রহণ করাটা স্বাভাবিক।এর আগে কিংবা পরে জন্মগ্রহণ করা শিশুর অস্বাভাবিকতার লক্ষণ।

আপনার চিকিৎসক যদি আপনার বেবির ওজন এর মধ্যে বলে থাকে তাহলে বুঝে নেবেন আপনার নবজাতক সুস্থ আছে। দ্বিতীয় লক্ষণ। জন্মের পর করে নবজাতক অবশ্যই কান্না করবে। জন্মের পর পর যদি নবজাত কান্না না করে চিকিৎসক অবশ্যই তাকে কান্না করানোর জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। যদি তারপরেও কান্না না করে তাহলে সেটি শিশুর জন্য সুস্থতার লক্ষণ নয়।

তৃতীয় লক্ষণ জন্মানোর পর শিশুর গায়ের রং অবশ্যই পিঙ্ক অথবা হালকা গোলাপি রঙে হয়ে থাকবে। জন্মের পর বাচ্চার গায়ের রং অন্য কোন বর্ণের হয় সেক্ষেত্রে চিকিৎসক তার ক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। চতুর্থ লক্ষণ নিয়মিত ও এক মিনিটে ৩০ থেকে ৫৯ বার পর্যন্ত শ্বাস-প্রশ্বাস নেবে। একটি শিশুর জন্মানোর পর প্রতি মিনিটে যদি শ্বাস-প্রশ্বাস ৩০ থেকে ৫৯ বানিয়ে থাকে তাহলে সেটা শিশুর সুস্থতার লক্ষন।

পঞ্চম লক্ষণ নাডির গতি অর্থাৎ হার্ট রেট ১০০ থেকে ১৬০ বার প্রতি মিনিট হলে এটি একটি সুস্থ সন্তানের লক্ষণ।

শীতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে কী কী করনীয়

শীত আসে করতেই ছোট শিশুদের নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে বাবা মায়ের। এসময় টা কিভাবে যত্ন নিবেন সে বিষয়ে নানা পরামর্শ দিয়ে থাকে শিশু বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে সব বয়সের শিশুদের জন্য নিতে হবে বাড়তি যত্ন।থাকতে হবে সতর্ক।শিতা ওলেই নরমের ত্বকের অবস্থা হয় নাযক।উদ্বেগ বাড়ে মায়ের। কিন্তু ও নিজের সন্তানের যত্নে মায়ের কোন আপোষ থাকে না।

মায়ের পরম ভালবাসা আর যত্নের ছোঁয়ায় ভালো থাকে ত্বক।শিশু ত্বকের যত্নে মালিশের একটা গুরুত্ব ছিল আদিকাল থেকে। শিশুদের ত্বক বড়দের ত্বকের চেয়ে ৫গুণ পাতলা হওয়ার কারণে নিতে হয় বাড়তি যত্ন। শিশু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।শীতে ঠান্ডা জনিত রোগের পাশাপাশি এলার্জি জাতীয় সমস্যা গুলো বেশি হয়।


এ সময় ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হওয়ার কারণে ত্বকে ও নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।ছোট বাচ্চার ত্বকের কোষগুলো অনেক ছোট থাকে।তাই এরা দ্রুত ময়েশ্চারাইজার হারিয়ে ফেলে।এবং বড়দের তুলনায় ত্বক দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায়। আমাদের উচিত ছোট ছোট শিশুদের তাদের ত্বক অনুযায়ী যে বেবি প্রোডাক্টগুলো আছে সেগুলো ইউজ করা।আগে থেকেই নিতে হবে কিছু সতর্কতা।পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।নিয়মিত অয়েল মশ্চারাইজার লোশন ব্যবহার করতে হবে।

শীতে শিশুর ত্বকে কি লাগানো যায়

শীতে কি কি ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে করে এতে আপনার বাচ্চা সুস্থ থাকতে পারে। বিশেষ করে শীতের শুরুর দিকে আমাদের একটু বাড়তি সতর্ক থাকতে হবে। এবং পুরোটা শীতের সময় জোরে কিন্তু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং বাচ্চাকে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। দেখবেন যে শীতের শুরুর দিকে সকালের দিকে একটু গরম থাকলেও সন্ধ্যা বেলা রাতের দিকে কিন্তু বেশ ঠান্ডা পড়া শুরু করে।

আর এই ধরনের মিশ্র আবহাওয়াতে কিন্তু বাচ্চারা খাপ খাওয়াতে পারে না।এবং বাচ্চারা ঠান্ডা জনিত সমস্যা যেমন সর্দি কাশি ঠান্ডা জ্বর ইত্যাদি আক্রান্ত হওয়া সম্ভব না থাকে।আমরা যদি বিশেষ পরিচর্যা নেই তাহলে আমাদের সোনামণিরা থাকবে একদম সুস্থ।আর বিশেষ পরিচর্যার মধ্যে একটি হচ্ছে বাচ্চাদেরকে শীতের ঠান্ডা বাতাস এবং ধুলোবালি থেকে দূরে রাখা।

শীতকালে কিন্তু ঠান্ডা একটা বাতাসের সাথে সাথে ধুলাবালি পরিমাণটাও বেড়ে যায়।আর এই কারণে কিন্তু শীতে শুষ্ক হাওয়া এবং ধুলোবালির কারণে কমেন্ট যেমন সর্দি কাশি নিউমোনিয়া এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হয় বেশি।বিশেষ করে আমাদের এক বছরের ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে। কারণ তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে তাই এ ধরনের রোগ থেকে তারা তাদের আক্রান্ত হয়ে যায়।

তাই শীতে শিশুর তোকে কি লাগানো যায় হল, শীতে যাতে শিশুর ত্বক ফেটে না যায় সেজন্য ময়েশ্চারাইজার যার ব্যবহার করতে হবে।এবং যে ক্রিম শিশুর ত্বকের শুট করে সেই বেবি ক্রিম বা অয়েল ব্যবহার করতে হবে।

লেখকের মন্তব্য

হ্যালো বন্ধুরা আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা যা জানলাম।আমরা কিভাবে একটি শিশুর যত্ন নেব এবং পরিচর্যা করব।তাই শীতে শিশুকে সুস্থ এবং সুন্দর রাখার জন্য বাড়তি যত্নে প্রয়োজন।তাই আজকের আর্টিকেলটা যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত লোকজনের সাথে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url