ফেসবুকে কত ফলয়ার হলে টাকা পাওয়া যায়

ফেসবুক সারা বিশ্বের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম।ফেসবুকের সাথে জড়িত নেই অন্ততপক্ষে এশিয়া মহাদেশে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।এই ফেসবুকের মাধ্যমে যদি আপনি আপনার আয়ের উৎস করতে পারেন তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়। বর্তমান যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কিভাবে রিলস ভাইরাল করা যায় এবং ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে কত টাকা পাওয়া যায়।

বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা দেশেই এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।ফেসবুকে মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহার কারীদের কাছে প্রতিষ্ঠান বা পণ্য সেবা প্রচারণা করে দেওয়া হলে ফেসবুক মার্কেটিং এর কাজ। ওইগুলো জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পুরোটাই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ফেসবুক বর্তমান সময়ে ফেসবুক সারা বিশ্বের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম।বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা দেশেই এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।আপনার অনেকেই হয়তোবা জানেন ফেসবুক থেকেও এখন ইউটিউব চ্যানেলের মতোই ঢাকায় করা যায়। ফেসবুক মার্কেটিং মোবাইল দিয়েও শিখব। কেন শিখব কারণ আমাদের ম্যাক্সিমাম অডিয়েন্স বা ম্যাক্সিমাম মানুষের কাছেই কিন্তু মোবাইল রয়েছে।

ফেসবুক মার্কেটিং। পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম এখন ফেসবুক।বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা দেশেই এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। ফেসবুকে মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহার কারীদের কাছে প্রতিষ্ঠান বা পণ্য সেবা প্রচারণা করে দেওয়া হলে ফেসবুক মার্কেটিং এর কাজ। এটা আপনি নিজে বা ফেসবুক মার্কেটে দার করাতে পারেন।

সহয অর্থে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়াকে ফেসবুক মার্কেটিং বললে। যেকোনো ধরনের বিজ্ঞাপন ফেসবুকের টাকার মাধ্যমে দেওয়া যায়। আমি যদি চিন্তা করি ফেসবুক ব্যবহারকারী একটিভিটি সংখ্যা হল ১.৮৬ বিলিয়ন। প্রতিদিন ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা ১.১৫ বিলিয়ন। মোবাইলে ফেসবুক ইউজ করে এবং ইউজারের সংখ্যা ১.৭৪।

ফেসবুকে প্রতিদিন ছবি আপলোড করে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন।ফেসবুকে প্রতি ভিজিটর এভারেজ টাইম নূন্যতম ২০ মিনিট থাকি। প্রতি মিনিটে প্রায় পাঁচ লক্ষ দশ হাজার কমেন্ট চলে আসে। এবং ২৩০০০০ স্ট্যাট ছয় এবং ১ লক্ষ ৩৬ হাজার ছবি আপলোড হয়ে থাকে। এটা কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা। ফেসবুকে ১৬ মিডিয়াম লোকার বিজনেসে পেজ রয়েছে।

৪২% ব্যবসায়ী মনে করেন ফেসবুকে তাতে বিজ্ঞাপনের বা বিজনেসের প্রধান হাতিয়ার। ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী ব্যবহারিক কারি সংখ্যা ৫০ % ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুক ব্যবহার করে।

ফেসবুক সারা বিশ্বের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম।ফেসবুকের সাথে জড়িত নেই অন্ততপক্ষে এশিয়া মহাদেশে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।এই ফেসবুকের মাধ্যমে যদি আপনি আপনার আয়ের উৎস করতে পারেন তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়। এটা নিশ্চয়ই আপনাদের কাছে আর অজানা নেই।

আপনার অনেকেই হয়তোবা জানেন ফেসবুক থেকেও এখন ইউটিউব চ্যানেলের মতোই ঢাকায় করা যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি, কিভাবে আপনি ফেসবুক থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।এবং ফেসবুক থেকে টাকা উপার্জন করতে আবার কি কি ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করতে হবে সবকিছু বিস্তারিত আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে শেয়ার করব।

বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন ইউটিউব চ্যানেলকে মনিটাইজেশন অন কর, সেখান থেকে অ্যাডভার্টাইজিং সিস্টেমের মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। একইভাবে আপনি চাইলে। আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে সেখানেই কিছু ক্রাইটেরিয়া ফুল ফিল করে সেখান থেকেও টাকা আয় করতে পারবেন।

কি কি ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করলে, আপনি ইউটিউব চ্যানেলের মত আপনার ফেসবুক পেজকেও মনিটরেজেশন এনাবেল করে সেখান থেকে এডভারটাইজিং সিস্টেমের মাধ্যমে ঢাকায় করতে পারবেন।আপনার ফেসবুক পেইজে যে ভিডিওগুলো আপনি দিবেন।যেমনটা আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে দিয়েছেন।

অবশ্যই আপনার প্রত্যেকটা ভিডিও তিন মিনিটের উপরে দিবেন এটা আপনাকে ফেসবুক রেকমেন্ড করবেন। আপনার ফেসবুকে কত ৬০ দিনে ফেসবুক পেইজে ৩০ হাজার ভিউজ হয়েছে। এবং সেই ভিউসটা এক মিনিটের উপরে ছিল এটা আপনার ফেসবুককে প্রুভ করতে হবে।

আপনার ফেসবুকে যেটা সবচেয়ে বেশি ফুলফিল করতে হবে করতে হবে সেটা হচ্ছে ১০০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে। তাহলে আপনার মনিটাইজেশন অন করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফেসবুক থেকে।

আমি আপনাদেরকে কথা দিয়েছিলাম যে আমরা ফেসবুক মার্কেটিং শুধুমাত্র পিসি দিয়েই করবো না অথবা ল্যাপটপ দিয়ে করব না। আমরা ফেসবুক মার্কেটিং মোবাইল দিয়েও শিখব। কেন শিখব কারণ আমাদের ম্যাক্সিমাম অডিয়েন্স বা ম্যাক্সিমাম মানুষের কাছেই কিন্তু মোবাইল রয়েছে। সবার কাছে কিন্তু পিসি বা ল্যাপটপ নাই।

তবে মার্কেটিং টাইপের কাজগুলোর জন্য আমি যেটা মনে করি যে মোবাইল থেকেও সম্ভব তবে একটু কষ্টসাধ্য। পিসি দিয়ে করলে ঠিক যেরকম এর করতে পারবেন।সেই সেম জিনিসটাই আপনি করবেন তবে এখানে অনেক কিছু আপনাকে ম্যানুয়ালি করতে হবে। যেটা আপনি পিসি অথবা ল্যাপটপে করলে সেখানে অনেকটা ইজি হয়ে যেত। এ ছাড়া আর কিছু নাই পুরোটাই সেম কাজ।

যারা ফেসবুকে মার্কেটিং করতে তারা এই গ্রুপে এড হয়ে যাবেন। আপনার ফেসবুকে পেজে সার্চ বারে গিয়ে সার্চ দিবেন অনলাইন বিজনেস গ্রুপ। সার্চ করো দেখবেন অনেক বিজনেস গ্রুপ চলে এসেছে।এখানে এড হয়ে যাবেন। জয়েন হওয়ার পরে আপনি যেটা করবেন। এখানে প্রোডাক্ট এড করবেন। সেটা কিভাবে।

আপনারা যখন ভিজিট করার সময় আপনাকে কিছু অপশন দিবে যে, এই অপশন গুলো আপনাকে পূরণ করলে আপনি প্রোডাক্ট এড দিতে পারবেন।সে ক্ষেত্রে আপনি ফলো করবেন ফলো করার পর এড দিবেন। তারপরও যদি আপনাদের প্রোডাক্ট এড না হয় না হয় সে ক্ষেত্রে আপনারা কি করবেন,এই যে যে গ্রুপের মালিক আছে এডমিন তার সাথে আপনারা কথা বলতে পারেন।কথা বলার পর এখানে প্রোডাক্টগুলা এড দিতে চাইলে এড দিতে পারবেন।

ফেসবুকের ভিতরে ভিডিও আপলোড করার পরে প্রতি এক হাজার ভিউয়ার্স বিনিময়ে ফেসবুকের কাছ থেকে একজন বাংলা কনটেন্ট কত টাকা পেয়ে থাকে।বিষয়টি নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল।তাহলে জেনে নেওয়া যাক।অনেকে এটা মনে করতে পারেন যে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করলে টাকা পাওয়া যায়। আসলে আগে একটু আপনাদেরকে বোঝায় যে ইনকামটা শুরু হয় কিভাবে।

অল্প কিছু কথার ভিতরেই আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করব। ফেসবুক সে একাউন্ট রয়েছে ফেসবুক প্রোফাইল। সেখান থেকে আমরা ইয়ার ইনকাম করতে পারব না। যদি আমরা ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চাই। তাহলে আমাদেরকে ফেসবুক পেজ খুলতে হবে।ফেসবুক পেজের ভেতর ১০ হাজার ফলোয়ার্স থাকতে হবে।

এই দশ হাজার ফরয কিভাবে আসবে আপনাকে ভিডিও আপলোড করতে হবে পোস্ট করতে হবে তাহলেই চলে আসবে। তো আপনার ফেসবুক পেজের ভিতর অন্তত পাঁচটি ভিডিও থাকতে হবে। ১০ হাজার ফরওয়ার্ড থাকতে হবে এব লাস্ট ৬০ দিনের মধ্যে ছয় লক্ষ মিনিট ওয়াচ টাইম লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। এ তিনটি যখন আপনি ফুলফিল ভাবে পূরণ করবেন।

তখন আপনি মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যদি এই ভিডিওগুলো আপনার নিজের হয়ে থাকে তাহলে পেজের মধ্যে মনিটাইজেশনের জন্য পারমিশন পেয়ে যাবেন। যখন মনিটাইজেশন চালু করবে আপনার ভিডিও যদি কেউ দেখে তখন তাকে অ্যাড প্রদর্শন করানো হবে। এবং সেই অ্যাড এর মাধ্যমে একজন ফেসবুক ক্রিকেটার ইনকাম করে থাকে।

প্রতি এক হাজার ভিউস এর বিনিময়ে ইনকাম করা যায় ৭ টাকা ২৪ পয়সা। প্রতি এক হাজার ভিউজ বিনিময় সর্বোচ্চ বাংলাদেশ থেকে ১০ টাকা ইনকাম করা যায়।এর বেশি বাংলাদেশ থেকে সম্ভব না।ভিডিওটা লং টাইম এর আপলোড করা হলে ইনকামটা একটু বেশি হয়। আপনার ভিডিও যতক্ষণ পর্যন্ত দর্শক দেখবে তত বেশি অ্যাড চালানোর সুযোগ পায় ফেসবুক।

আর যদি এক মিনিট দুই মিনিট দেখে ভিডিও থেকে বের হয়ে যায। তাহলে একদিন বেশি অ্যাড চালানোর সুযোগ পায় না। তাই যত বেশিক্ষণ দেখবে তত বেশি ইনকাম করা সম্ভব হয়।

এই আর্টিকেল অনেক ইন্টারেস্টিং হতে যাচ্ছে।আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদেরকে জানাবো রিলস ভিডিও ভাইরা করবেন।ফেসবুকের রিলস।ভিডিও ভাইরাল করার উপায় কি। আমি আজকে আপনাদের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করব। আমি যে নিয়ম কাজগুলো বলবো আপনারা যদি সে নিয়মে কাজ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ভিডিও ভাইরাল হবে।

সর্বপ্রথম আপনার অফিসিয়াল ফেসবুকটি অন করবেন।করার পর আইডিটা লগইন আছে কিনা কোন আইডিতে আপনি আপনার রিয়েল ভিডিও আপলোড করতে চান। সেই ফেসবুকটা চালু করবেন। এর জন্য আপনাকে উপরে প্লাস আইকনে ক্লিক করবেন।প্লাস আইকনে ক্লিক করার পরে আবার নিচে দিলে রিলে ক্লিক করবেন।

করার পর আপনি যে ভিডিওটি আপলোড করতে চান,ওই ভিডিওর মধ্যে ক্লিক করবেন।করা পরে আবার নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন। নেক্সট বারনে ক্লিক করার পর ভেতরে একটা টাইটেল দিবেন। এবং হ্যাশ ট্যাগ দিবেন যে ভিডিও ট্র্যাক গুলো ভালো আছে সেই হেলটেক গুলো নেওয়ার চেষ্টা করবেন। টাইটেল লেখার পরের নিচে দেখতে পাবেন ইনভাইটেড কলআপেটর এই অপশনটাতে ক্লিক করবেন।

এই অপশনটাতে ক্লিক করার পর ওখানে একটা সার্চ বক্স খুজে পাবেন।ওই সার্চ বক্সে আপনি যে বন্ধু-বান্ধবের কাছে ভিডিওটা ট্যাগ করে ডান করবেন।ডানে ক্লিক করো পর আবার নিচে শেয়ার রিলে ক্লিক করবেন।এবং সাথে সাথে এই ভিডিওটি রিলের মধ্যে আপলোড হয়ে যাবে।

ভিডিওটি আপলোড করার সাথে সাথে যে ব্যক্তিকে আপনি ট্যাগ করছেন তার মোবাইলে নোটিফিকেশন চলে যাবে।এবং সেই নোটিফিকেশনটি অবশ্যই তাকে একসেপ্ট করতে হবে।

হ্যালো বন্ধুরা,আমরা সবাই জানি বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক।এখন ফেসবুক শুধু বিনোদনের বা যোগাযোগ মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নেই। বরং ফেসবুক থেকে এখন ভালো মানের ইনকাম করা যাচ্ছে।তাই আজকে আমার জানলাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আমরা ইনকাম করতে পারব।

এবং আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের কাছে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।