বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য

 প্রিয় পাঠক আপনারা যারা বিজয় দিবস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু জানতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন বাংলাদেশ নামকরণ করেন কে।

বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য
এবং আরো জানতে পারবো ১৬ই ডিসেম্বরে কেন পালন করা হয়।তাই আজকের এই বিষয়গুলো জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পুরোটাই আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

বাঙালি জাতির জীবনে যেসব দিবস রয়েছে তারমধ্যে বিজয় দিবস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই দিনটা আমাদের জাতীয় জীবনের একটা নতুন অধ্যায় সূচনা করে।১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন।শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ।দীর্ঘ নয়মা যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে এই দিনটা অর্জিত হয় মুক্তিযোদ্ধার গৌরব বিজয়।

এই দিনে হানাদার পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম দেয় নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।তাই বিজয় দিবস আমাদের আত্মমর্যাদার ও আমাদের সৌভাগ্যম প্রতীক।
  • বিজয় দিবস কি ও কেন
  • ১৬ ডিসেম্বর কেন পালন করা হয়
  • বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
  • বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য
  • বাংলাদেশের নামকরণ করেন কে

বিজয় দিবস কি ও কেন

১৯৭১ সালে আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়েছিল ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে। সেদিন রেসকোর্স ময়দানে কেন পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল।তা জানবো আজকের এই আর্টিকেলে।মার্চ থেকে নভেম্বর।৮ মাসের যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনারা ক্লান্ত অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

এ অবস্থায় পাকিস্থানে বসে জুলফিকার আলী ভট্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে দ্রুত কোন পড়া ব্যবস্থা নেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে। পূর্ব পাকিস্তানের পশ্চিম পাকিস্তানী সেনাদের দুরবস্থা সহ নানা ধরনের চাপে ইয়াহিয়া নিজেও যুদ্ধের গতি পরিবর্তন করতে চান।এর ফলশ্রুতিতে ৩ ডিসেম্বর ডিসেম্বর ১৯৭১ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের আশেপাশের সাতটি বিমান ক্ষেত্রের বোমা নিক্ষেপ করে পাকিস্তান।

তারা ভেবেছিল যুদ্ধটা যদি পূর্ব থেকে পশ্চিমে নিয়ে আসা যায় তবে বাঙ্গালীদের কাছে পরাজয়ের গ্লানি আর থাকবে না।বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে পেছন থেকে সমর্থন দিয়ে আসলেও জম্মু-কাশ্মীরে পাকিস্তানী হামলার পর ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে।এরপরে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনী মিলে যৌথ বাহিনী গঠন করা হয়।

পাকিস্তান ভেবেছিল চূড়ান্ত কিছু বাধিয়ে দিলে তাদের মিত্র চীন এবং আমেরিকা সাহায্য এগিয়ে আসবে।একাত্তরের সেপ্টেম্বরে মাও সেতুং এর বিরুদ্ধে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনার পরে পাকিস্তানের দিকে মনোযোগ দেয়ার মত সময় তখন চীনের ছিল না।

অন্যদিকে পাকিস্তানের পরম মিত্র তৎকালীন মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার পাকিস্তানের সাহায্যে এগিয়ে আসতে চাইলেও আমেরিকান কংগ্রেসের অধিকাংশ সদস্যর দ্বিমতের কারণে আমেরিকার সাহায্য টা পায়না। কাঙ্খিত সাহায্য না পেয়ে হতাশ পাকিস্তান এদিকে যত বাহিনীর আক্রমণেও একেবারে পর্যদস্ত হয়ে পড়ে। 

ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানী ঘাটি উপর ভারতীয় বিমান থেকে বোমাবর্ষণ করা হতে থাকে।যুদ্ধ পাকিস্থানের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পাকিস্তানি সামরিক উপদেষ্টা জেনারেল রাও ফর্মালি ইয়াহিয়াকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব পাঠায়।তখনো পর্যন্ত আমেরিকার সাহায্যের আশায় আত্মসমর্পণ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।

পাকিস্তানিরা যাতে পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য ঢাকা বিমানবন্দর এবং চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর ধ্বংস করে দেওয়া হয়। এদিকে ডিসেম্বরে প্রথম সপ্তাহ থেকে একে একে শত্রুমুক্ত হতে থাকে বাংলাদেশ।শেষ মুহূর্তে বেপরোয়া হয়ে ১৪ ডিসেম্বর এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের উপর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালাই পাক হানাদার বাহিনী।

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষে উপস্থিত হয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল নিয়াজী।মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করে জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।বিকাল ৪:৩১ মিনিটে আত্মসমর্পণ দলিলের স্বাক্ষর করে তার কোমরের রিভেল বাটি জমা দেয় জগজিৎ সিং অরোরার কাছে। এর মধ্য দিয়ে ৮৮৮৪ দিনের পাখ হানাদার বাহিনীর অন্যায় অত্যাচারের দিন শেষ হয়।

১৬ ডিসেম্বর কেন পালন করা হয়

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস বাঙালির বিজয় দিবস। ২৬ মার্সা ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ডাক দেন। সকালটা অন্য সকালের মতো ছিল না। সে সকালটা যে ছিল শত বছরের পরাধীনতার শিকল ভেঙে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়ার সূচনা।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বর বৃহসপ্রতিবার এই ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়া জাতি নয় মাস পর তার কাঙ্খিত বিজয়ের দেখা পাই ১৬ই ডিসেম্বর। রেসকোর্স ময়দানে বর্তমানে সোহরাওদ্যান ময়দানে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী প্রায় ৯১ হাজার ৬৩৪ জন সদস্য আত্মসমর্পণ করেন।আত্মসমর্পণ দলিলের সই করেন পাকিস্তান বাহিনীর পূর্বাঞ্চলেও কমান্ডার অধিনায়ক জেনারেল এ এ কে নিয়াজি।

পাশে বসা ছিল মিত্র বাহিনীর লে জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরা।বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয় গঠিত যত বাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেন।১৭৫৭ সালে ২৩ শে জুন পলাশী প্রান্তে বাঙালির স্বাধীনতার সেই সূর্য অস্ত গিয়েছিল।তা পুনরায় উদিত হয়েছিল ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের রেসকোর্স ময়দানে।

প্রথমে ইংরেজ এরপর পাকিস্তানি বর্বরদের অধীনে বাংলার মানুষ স্বাধীনতার স্বাদ ভুলতে বলেছিল।৩০ লাখেরও অধিক সহিদ দুই লাখ মা বোনের বাঙ্গালীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাঙালি ফিরে পায় সেই স্বাধীনতা, আমরা ফিরে পাই মুক্তির বাতাস।তৈরি হয় নতুন ইতিহাস।আমরা কি ভুলে যাবো তাদের কথা।না কখনোই না।তাহলে এগিয়ে আসুন। আমি আপনি সকলে,জানাই এ বাংলা সঠিক ইতিহাস আমাদের নতুন প্রজন্মকে।আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।

বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

ত্রিশ লক্ষ জীবনের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। অনেক অশ্রু বিসর্জনে পাওয়া ও স্বাধীনতা আমাদের কাছে অত্যন্ত গৌরবের।প্রজন্মের পর প্রজন্ম বয়ে নিয়ে চলছে মুক্তিযোদ্ধা বিজয়ের পতাকা।তাই বিজয় দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম।প্রতিবছরে এই দিনটি পালের মধ্যমে আমরা নতুন প্রজন্মকে এবং বিশ্বকে বারবার মনে করে দিই, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ আর মুক্তিযুদ্ধের কথা।

এবং বীর শহীদের কথা।আমরা অনুপ্রেরিত হই আমাদের দেশের গোরাবউজ্জ্বল ইতিহাসের কথা স্মরণ করে। উদ্বুদ্ধ হই অগ্রগতির পথযাত্রা এগিয়ে যেতে।বিজয় দিবস আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটি দিন হলেও এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে একাত্তরের মহান শহীদদের স্মৃতি, স্বজন হারানোর আর্তনাদ আর যুদ্ধহত ঘর হারা মানুষের দীর্ঘশ্বাস।

এই দিনটি শুধু আমাদের বিজয় দিন নয়,এটি আমাদের চেতনার জাগরণের দিন।তাই এই দিনে প্রত্যেকটি বাঙালি নতুন করে প্রতিবদ্ধ হয় দেশকে গডতে।বিশ্বসভায় সামনের শাড়িতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে। বাঙালি জাতির এই আনন্দের দিনটি নানা ভাবে উদযাপিত হয়ে থাকে।সেদিন বাঙালি মিলিত হয় প্রাণের মেলায়।

দেশের সকল সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ওড়ানো হয় আমাদের লাল-সবুজের পতাকা।দেশের সর্বস্তরের মানুষ গভীর শ্রদ্ধা ও স্মরণ করে তাদের বীর শহীদের।বিজয়ের আনন্দে মানুষ স্মরণ করে এই দিনটিকে।

বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বক্তব্য

অতঃপর মা আমি ফিরে এলাম তোমার বুকে কিংবা মাটির বুকে। বোঝে না ও রক্তের দামে কেনা তোমার এরক্তাক্ত বিজয়।অদ্যকার বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের সম্মানিত সভাপতি শিক্ষকমন্ডলী বিশেষ অতিথি,সমবেদিত সুধিমন্ডলী ও আমার সহপাঠী বন্ধুগণ।সবাই বিজয়ের এই মহান দিনে আমার সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।

আজ ১৬ই ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এক পরমানন্দের দিন।শৃঙ্খলা ভরার দিন। স্বাধীনতার আকাশে মুক্ত পাখির মতো উড়ে বেড়ানোর দিন।১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশের নামের এটি স্বাধীন রাষ্ট্র ভূমিষ্ঠ হয়।বাংলাদেশের এই বিজয় ছিনে আনতে দীর্ঘ নয় মাস পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রক্তাক্ত যুদ্ধ করেছেন দেশের দামাল ছেলেরা।

এ যুদ্ধে ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের যুদ্ধ।মাতৃভূমির কপালে বিজয়ের লাল টিপ পড়াতে লাখো শহীদ তাদের বুকে তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে।হাজারো মা বোন সঙ্গম হারিয়েছেন।আমি শ্রদ্ধা ভাবে স্মরণ করি লা-খোলা কোভিদ শহীদের।যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে আমাদের জন্য এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা।

অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি যে বিজয়।সে বিজয়ের স্বাদ কি আমরা সাধারণ মানুষ সত্যিকারে ভাগ করতে পেরেছি।নিশ্চয়ই না।মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাস্তবায়নে ঘটিত রয়েছে বলেই বিজয়ের প্রায় অর্ধশত বছর পেরিয়ে গেলেও আমরা আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারিনি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মর্মকতা হল গণতন্ত্র যে গণতন্ত্রের আছে ন্যায় পরায়ণতা নাগরিকদের রাজনৈতিক অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, অধিকারের সম্যতা। আজ আমরা রাজনীতির এসব নীতি থেকে অনেক দূরে।আমাদের গণতন্ত্র নিশ্চিত ও ভঙ্গুর।আমাদের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল,সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় সীমাবদ্ধ।

আমাদের বিজয় সেদিনের সফল হবে,যেদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কাজে লাগিয়ে বর্তমান প্রজন্মের তরুণরা বাংলার ১৬ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফুটবে।সেদিন থাকবে না কোন দুর্নীতি,থাকবে না কোন অনাহার, থাকবে না কোন অশিক্ষিত মানুষ।

পৃথিবীর মানচিত্রে লাল সবুজের বাংলাদেশ হবে নবজাগরণের উদ্দীপ্ত বাংলাদেশ। পরিশেষে আমাদের রাজনৈতিক বিদ সহ সকলকে দেশপ্রেমের উদাত্ত আহবান জানিয়ে আমার বক্তব্য এখানে শেষ করতেছি আসসালামু আলাইকুম।

বাংলাদেশের নামকরণ করেন কে

কাজী নজরুল ইসলাম ৩০ এ দশকে তার এক কবিতায় বাংলাদেশ নামটি ব্যবহার করেছিলেন। ইতিহাস অনুযায়ী এই প্রথম পূর্ব বাংলাকে বাংলাদেশ নামে অভিহিত করা হয়।এই দুটি ইতিহাস ও সংগ্রামকে এক করে বাংলাদেশ নামকরণ করা হয়।শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ। বাংলা শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃতি শব্দ ও বঙ্গ থেকে।

এরপর আসে অনেক ১৯৬৯ সাল শুরু হয় আইয়ুপোতন আন্দোলন। সে সময় গণঅভ্যন্তরে স্লোগান শুরু হয, বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো বাংলাদেশ স্বাধীন কর।ইতিহাস অনুযায়ী এই প্রথম পূর্ব বাংলাকে বাংলাদেশ নামে অভিহিত করা হয়। পরে ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সূরা উদ্দিন এর ষষ্ঠ মৃত্যু বাসি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় শেখ মুজিবুর রহমান

ঘোষণা করেন আমাদের স্বাধীন দেশটির নাম হবে বাংলাদেশ।ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতারা বিভিন্ন নাম প্রস্তাব করেন।পরে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ নামটি প্রস্তাব করলে তাতে সবাই এক বাক্যে সায় দেন।এই নাম দেওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেছিলেন ১৯৫২ সালে সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বাংলা ভাষা থেকে বাংলা।

এরপরে স্বাধীন দেশের আন্দোলন সংগ্রাম থেকে দেশ। এই দুটো ইতিহাস ও সংগ্রামকে এক করে বাংলাদেশ নাম করুন করেন হয়।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে জানলাম বিজয় দিবস কি এবং বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে। তো আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক কমেন্এবং শেয়ার করবেন।এবং আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবের কাছে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url