যেসব দেশে ভিসা ছাড়াই যেতে পারেন বাংলাদেশিরা

হে প্রিয় পাঠক আপনারা জারা ভিসা সমন্ধে জানতে চাসছেন কিন্তু অনেক অয়েব সাইট কিম্বা উটিউবে খুজাখুজি করে এই বিষয়ে জানতে পারছেন না।তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল।আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানব ভিসা ছাড়া বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে যেতে পারবে। ভিসা এবং বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তা সম্বন্ধে।
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2023
একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে আগাম ভিসা ছাড়া যেতে পারবে ৪০ টি দেশে। আমরা সকলেই জানি প্রবাশ খাত বাংলাদেশের অর্থনীত অন্যতম ভূমিকা পালন করে।এবং প্রতি বছরের লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বিদেশে কাজের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকে। তাই ভিসা সম্বন্ধে সকল খুঁটিনাটি বিষয় জানতে হলে আজকের এই আর্টিকেলটি পুরোটাইমনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকা

একজন বাংলাদেশী নাগরিকের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা চালু রয়েছে তা সম্পকে আলচনা করা হবে এবং ভিসা ছারা কোন কোন দেশে জায়া যাবে তা সম্পকে যনানো হবে। ভিসা শব্দটি আমরা সবাই শুনেছি।কিন্তু আমাদের অনেকেরই হয়তো ভিসা সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা নেই। ভিসা হলো একটি অনুমতি পত্র।

যা একটি দেশ কোন বিদেশি নাগরিককে ওই দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে।তাই এই বিষয়ে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি আপনাকে পুরো পুরি পরতে হবে।
  • ভিসা ছাড়া যাওয়া যাবে যেসব দেশে
  • যেসব দেশে ভিসা ছাড়াই যেতে পারেন বাংলাদেশিরা
  • বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে 2023
  • ভিসা কত প্রকার

ভিসা ছাড়া যাওয়া যাবে যেসব দেশে

একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আগাম ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন ৪০ টি দেশে।দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ভুটান নেপাল মালদ্বীপ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও ক্যারিবিও অঞ্চলের কয়েকটি ছোট দ্বীপ দেশ। গত ১৮ জুলাই বিশ্বের পাসপোর্টগুলোর রেংকিং প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংস্থার দ্য হেনরি অফ পার্টনারস।

ও শক্তিশালী পাসপোর্ট এর দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৭তম। গত জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০১ তম। বিশ্বের ভিসা ভক্ত চলাচল স্বাধীনতার ওপর গবেষণা করে এ সুযোগ প্রকাশ করে তারা। সাম্প্রতিক সূচকের তথ্য বলছে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ধারী ব্যক্তিরা এখন আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪০ টি দেশ ও অঞ্চলের ভ্রমণ করতে পারবেন। 


তালিকায় ৬টি এশিয়ার দেশ আছ, আমেরিকার আছে ১টি, আফ্রিকার ১৫,ক্যারিবিওর ১১ টি, ওসেনিয়ার ৭টি দেশ ও অঞ্চল রয়েছে। এর মধ্যে কিছু দেশ ও অঞ্চলে এক তারকা চিহ্নিত বা বিমানবন্দরের নামার পর ভিসার সুবিধা পান বাংলাদেশীরা। এক নজরে দেখে নেই বাংলাদেশীরা যে ৪০ দেশে যেতে পারবেন ভিসা ছাড়াই।

সেই দেশগুলো হলো ভুটান কম্বোডিয়া মালদ্বীপ নেপাল শ্রীলংকা পূর্ব তিমুর।দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়া। আফ্রিকা অঞ্চলে দেশগুলোর মধ্যে হল, বুরুন্ডি,কেপ ভার্দে,কোমোরো দীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনিদিসাউ,লেসোথো,মাদাগাস্কার,মৌরিতানিয়া,মোজাম্বিক,রুয়ান্ডা,সেশেলস,সিয়েরালিওন,সোমালিয়া,ও গাম্বিয়া,টোগো।

ক্যারিবিয়া অঞ্চলের দেশগুলো হল, বাহামা বরবাডোস ব্রিটিশ ভার্জিনিয় আইসল্যান্ড ডোমেনিকা,গ্রেনাডা,হাইতি,জামাইকা,মন্টাসেরাত,সেন্ট কিটস আ্যন্ড নেভিস,সেন্ট ভিনসেন্ট,ও ত্রিনিদাদ ও টব্যাগো।ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে কোক আইসল্যান্ড, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউই,সামাউ,ত্রিভালু ও ভানুয়াতু।একজন বাংলাদেশী নাগরিক ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন।

যেসব দেশে ভিসা ছাড়াই যেতে পারেন বাংলাদেশিরা

একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আগাম ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন ৪০ টি দেশে।দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ভুটান নেপাল মালদ্বীপ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও ক্যারিবিও অঞ্চলের কয়েকটি ছোট দ্বীপ দেশ। গত ১৮ জুলাই বিশ্বের পাসপোর্টগুলোর রেংকিং প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংস্থার দ্য হেনরি অফ পার্টনারস।

বিশ্বের ভিসা ভক্ত চলাচল স্বাধীনতার ওপর গবেষণা করে এ সুযোগ প্রকাশ করে তারা। সাম্প্রতিক সূচকের তথ্য বলছে বাংলাদেশের পাসপোর্ট ধারী ব্যক্তিরা এখন আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪০ টি দেশ ও অঞ্চলের ভ্রমণ করতে পারবেন। এক নজরে দেখে নেই বাংলাদেশীরা যে ৪০ দেশে যেতে পারবেন ভিসা ছাড়াই। সেই দেশগুলো হলো ভুটান কম্বোডিয়া মালদ্বীপ নেপাল শ্রীলংকা পূর্ব তিমুর।

দক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়া।ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে কোক আইসল্যান্ড, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউই,সামাউ,ত্রিভালু ও ভানুয়াতু।ক্যারিবিয়া অঞ্চলের দেশগুলো হল, বাহামা বরবাডোস ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইসল্যান্ড ডোমেনিকা,গ্রেনাডা,হাইতি,জামাইকা,মন্টাসেরাত,সেন্ট কিটস আ্যন্ড নেভিস,সেন্ট ভিনসেন্ট,ও ত্রিনিদাদ ও টব্যাগো।

আফ্রিকা অঞ্চলে দেশগুলোর মধ্যে হল, বুরুন্ডি,কেপ ভার্দে,কোমোরো দীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি দিসাউ,লেসোথো,মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা,সেশেলস,সিয়েরা লিওন,সোমালিয়া,ও গাম্বিয়া,টোগো।একজন বাংলাদেশী নাগরিক ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন।

বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে ২০২৩

আমরা সকলেই জানি প্রবাশ খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। প্রতিবছরের লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বিদেশে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাক। করোনা পরবর্তীকালীন সময়ে পৃথিবীর সকল দেশের কর্মীদের চাহিদা বেড়েছে এবং ২০২১ সালের শেষের দিকে প্রচুর পরিমাণে নতুন নতুন অভিবাসি শ্রমিক বিদেশে গিয়েছে।এখন চলে এসেছি ২০২৩সাল।

নতুন বছরের নতুন নতুন শ্রমবাজার উন্মুক্ত হয়েছে। আমরা শুধুমাত্র বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত উপায়ে যে সকল দেশের কাজ করতে যাওয়া যায়, সেই সকল দেশের তথ্যই আপনাদেরকে দিব।কারণ বিদেশ যাওয়ার জন্য দালাল ট্রাভেল এজেন্সি বা কনসালটেন্স বিভিন্ন দেশের কথা বলে অনেক টাকা নিয়ে মানুষদেরকে প্রতারিত করে।

 কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করছি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সরকারি রিকুর্ডিং এজেন্সি। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদেরকে বলব ২০২৩ সালে কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত উপায়ে।

কোন কোন দেশে কি কি কাজের ভিসা খোলা আছ, কোন দেশে গেলে কত টাকা থেকে কত টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন, কোন দেশে যেতে কত টাকা থেকে কত টাকা খরচ হতে পারে, সকল বিস্তারিত তথ্য এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরব।তাই এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার অনুরোধ রইলো।

আমরা জানি বিদেশ যাওয়ার জন্য সঠিক তথ্য সঠিক সময় মত আপনাদের কাছে থাকলে কেউ আপনাদের প্রদাহিত করতে পারবে না। প্রথমেই আমরা আসি বাংলাদেশের বর্তমানে সব থেকে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরব সম্পর্কে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য সৌদি আরবের শ্রমবাজার খোলা রয়েছে।

আপনারা সম্পূর্ণ বৈধ উপায় সরকারি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি আরবে যেতে পারবেন।আরব আমিরা, কম্বোডিয়া, ওমান, জর্ডান, কুয়েত, মালয়েশিয়া। পৃথিবীর সকল দেশের কাজের বিচার তথ্য নিয়ে আমরা চলে আসব আপনার কাছে।

ভিসা কি ভিসা কত প্রকার

ভিসা শব্দটি আমরা সবাই শুনেছি।কিন্তু আমাদের অনেকেরই হয়তো ভিসা সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা নেই। ভিসা হলো একটি অনুমতি পত্র। যা একটি দেশ কোন বিদেশি নাগরিককে ওই দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া ভিনদেশে প্রবেশ ও অবস্থান অবৈধ অভিবাসন হিসেবে বিবেচিত হয়।

সাধারণত পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পারমিট এর কোন একটি পাতায় লিখে সিল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়। কোন দেশের বিদ্রস্ত দূতাবাস গুলো ভিসা দিয়ে থাকে।সাধারণত ভিসা প্রদানের জন্য দূতাবাসের কনসুলার শাখা থাকে। দুটি দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে ভিসা ওয়েবার নীতি থাকতে পারে।

যেক্ষেত্রে দুটি দেশ পরস্পরের জন্যে ভিসা প্রথা স্থগিত রাখতে পারে।যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে এটি যা ওয়েবার চুক্তি থাকায় এই দুই দেশের নাগরিক ভিসা ছাড়াই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।আবার কোন একগুচ্ছদেশ বিশেষ চুক্তির আওতায় নিজেদের মধ্যে ভিসা প্রথার অবলোপণ করতে পারে।

বিভিন্ন ধরনের ভিসার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পর্যটক ভিসা বাভ্রমণ ভিস, স্টুডেন্ট ভিসা, ব্যবসায়ী ভিসা,ওয়ার্ক ভিসা, অফিসআল ভিসা, ইনভেস্টার ভিস, সাংবাদিক বা জার্নালিস্ট ভিসা, স্পাউস বা স্বামী স্ত্রী ভিসা, ফ্যামিলি ভিস, এছাড়াও কোন একটি দেশে অবস্থান ও কাজের উপর ভিত্তি করে রয়েছে ইমিগ্রেশন ভিসা ও নন ইমিগ্রেশন ভিসা। ইমিগ্রেশন কোন একটি দেশে দীর্ঘদিন অবস্থান ও কাজের সুবিধা থাকে। কিন্তু নন ইমিগ্রেশন তা থাকেনা।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারলাম যে, ভিসা ছাড়াই আমরা ৪০টি দেশে যেতে পারবো।আমরা সকলেই জানি প্রবাশ খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। প্রতিবছরের লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বিদেশে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাক।এবং বর্তমানে বেশ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত উপায়ে ভিসা চালু রয়েছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url